• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৪:৫২ পূর্বাহ্ন

প্রশংসায় ভাসছেন মাহমুদুল হাসান সোহাগ


প্রকাশের সময় : অগাস্ট ৯, ২০২১, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন / ৪৯৩
প্রশংসায় ভাসছেন মাহমুদুল হাসান সোহাগ

সেলিম সম্রাট, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সম্প্রতি লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্ট অ্যাসোশিয়েশন (সিএন্ডএফ এজেন্ট)র কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কমিটিতে ছায়েদুজ্জামান ছায়েদকে সভাপতি ও হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুল হাসান সোহাগকে সম্পাদক করে কমিটি গঠন করা হয়।

শনিবার (০৭ আগস্ট) দুপুরের পর বুড়িমারী স্বাক্ষর প্লাজা মাঠে কমিটি গঠন নিয়ে দিনব্যাপী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

এর আগে, পাটগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বাবুলকে সভাপতি ও বুড়িমারী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু সাঈদ নেওয়াজ নিশাতকে সাধারণ সম্পাদক করেও একটি কমিটি গঠন করা হয়।

সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীদের দাবী, বুড়িমারী স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্ট অ্যাসোশিয়েশনের কমিটি গঠনে ২০০২ সালে নির্বাচনের পর আর কোনো নির্বাচন হয়নি। বিভিন্ন সময় দুই এক জন ব্যবসায়ী নিজে নিজে কমিটি গঠন সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সাম্প্রতি পাটগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বাবুলকে সভাপতি ও বুড়িমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাঈদ নেওয়াজ নিশাতকে সাধারণ সম্পাদক করে একটি কমিটি প্রকাশ করা হয়। যা নিয়ে সাধারণ সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীদের মাঝে ক্ষোভ দেখা দেয়।

ফলে, ওই সংগঠনের ৫৭ জন সদস্যের মধ্যে ৪৮ জন সদস্য শনিবার দ্বি বার্ষিক সম্মেলনের মাধ্যমে ছায়েদুজ্জামান ছায়েদকে সভাপতি ও মাহামুদুল হাসান সোহাগকে সাধারণ সম্পাদক করে এ কমিটি গঠন করেন।

বুড়িমারী স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্ট অ্যাসোশিয়েশন, ফরওয়াডিং এজেন্ট অ্যাসোশিয়েশন (সিএন্ডএফ এজেন্ট)’র আহবায়ক ছায়েদুজ্জামান ছায়েদ বলেন, সংগঠনের সদস্যদের মতামত নিয়ে সম্মেলনের মাধ্যমে ছায়েদ-সোহাগের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর আগে পাটগ্রাম উপজেলা চেয়ারম্যান রহুল আমিন বাবুলকে সভাপতি ও বুড়িমারী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আবু সাঈদ নেওয়াজ নিশাতকে সাধারণ সম্পাদক করে যে কমিটি হয়েছে তা অবৈধ কমিটি।

সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীরা আজকের বাংলাদেশ ২৪ ডটকম কে জানান, বুড়িমারী স্থলবন্দর কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরওয়াডিং এজেন্ট অ্যাসোশিয়েশনের কমিটি গঠন হয়েছিল ২০০২ সালে এরপর কোনো নির্বাচন হয়নি।

আমরা, মোতাহার হোসেন এম পি পুত্র মাহমুদুল হাসান সোহাগ কে অনেক দিন থেকে চিনি এবং জানি আমরা অনেক অনেক দিক বিবেচনা করে ছায়েদুজ্জামান ছায়েদ কে সভাপতি এবং মাহমুদুল হাসান সোহাগ কে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করি।