• ঢাকা
  • বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১১:২৯ অপরাহ্ন

প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় কর্মী সভা অনুষ্ঠিত


প্রকাশের সময় : ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২৩, ৭:১৩ অপরাহ্ন / ৬০
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক,গোপালগঞ্জঃ আগামী ২৪ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার বিকালে টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুব আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট-১ আসনের বারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন।

এছাড়া সভায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া) আসনের উন্নয়ন বিষয়ক মনোনীত প্রতিনিধি সাবেক সচিব মোহাম্মদ শহীদ উল্লা খোন্দকার, গোপালগঞ্জ পৌর মেয়র শেখ রকিব হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর এপিএস-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জি.এম সাহাব উদ্দিন আজম, দপ্তর সম্পাদক ইলিয়াস হক, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি নিউটন মোল্লা, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আয়নাল হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান শ্রী বিমল কৃষ্ণ, পৌর মেয়র হাজী মো. কামাল হোসেন শেখ, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আবুল বশার খায়ের, সাধারণ সম্পাদক মো.বাবুল শেখ, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ফোরকান বিশ্বাস সহ গোপালগঞ্জ জেলা, কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

কর্মী সভায় বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন বলেন, আগামী ২৪ ও ২৫ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়ায় যাবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচন কালীন সময়ে কোটালীপাড়ায় সর্বশেষ জনসভা করেছিলেন শেখ হাসিনা। কোটালীপাড়া তার নির্বাচনী এলাকা হলেও কর্ম ব্যস্ততা ও করোনা মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন আসতে পারেননি তিনি। তাই এবার কোটালীপাড়ায় আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন এবং সেখানে আওয়ামী লীগের আয়োজনে এক জনসভায় বক্তব্য রাখবেন তিনি। এসময় শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করার জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সকল অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের বিভিন্ন নির্দেশনা দেন।