• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৯:৪৪ অপরাহ্ন

কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদের কে এই রিকশা চোর ও রিকশাওলা, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ সইফ্যা মাঝি সরকারি ও অন্যের জাগা দখল করে রাতারাতি ১৫ হাজার কোটি টাকার মালিক


প্রকাশের সময় : ফেব্রুয়ারী ২০, ২০২৩, ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন / ৯০
কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদের কে এই রিকশা চোর ও রিকশাওলা, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ সইফ্যা মাঝি সরকারি ও অন্যের জাগা দখল করে রাতারাতি ১৫ হাজার কোটি টাকার মালিক

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকাঃ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদের কে এই রিকশা চোর ও রিকশাওলা, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ সইফ্যা মাঝি সরকারি ও অন্যের জাগা দখল করে রাতারাতি হয়েছেন ১৫ হাজার কোটি টাকার মালিক।

১৯৯৫ সালে মাত্র দুইটি রিকশা বউর জিম্মায় রেখে শফি মাঝি দারিদ্রতা কাটাতে পারি দেয় সৌদি আরব ১৯৯৯ সালে দেশে ফেরত এসে দেখে রিকশা দুটি নিয়ে শফি মাঝির বউ অন্য পুরুষের সাথে পরকিয়া করে রিকশা দুটি নিয়ে পালিয়ে গেছে অন্যা পুরুষের হাত ধরে।

এবার শুরু হয় শফি মাঝির রিকশা চুরির ধান্দাবাজী বেশ কিছু দিন ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় রিকশা চুরি করে পেশাদার রিকশা চোরের সৃকৃতি পায় তারপর জুরাইন মাদ্রাসা রোড আরেকটি গরিবের মেয়ে বিয়ে করে সেখানে জাগা ভাড়া নিয়ে রিকশার একটি গ্যারেজ দেয় রিকশার গ্যারেজের সামনে একটি পান,চার দোকান দারী শুরু করে রিকশা চোর শফি মাঝি এভাবে চলতে থাকে বেশ কিছু দিন ১১১ পরে থেকে আর পিছনে তাকাতে হয়নি পরের জমি দখল করে হয়ে জায় রাতারাতি হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক শফি মাঝি এখনো রিকশার চোর শফি মাঝির দুটি রিকশার গ্যারেজ রয়েছে জুরাইন মাদ্রাসা রোড রিকশার গ্যারেজের দায়িত্বপ্রাপ্ত একজনের সাথে কথা বলে জানা যায় শফি মাঝি নাকি তাদের কাছে পরিচয় দেয় নদীর ওপারের সে একজন এমপি অথচ রিকশাওয়ালা নিজেরাই যানেনা নদীর কোন পারের এবং কোন দলের এমপি শফি মাঝি

সংসারের অভাবের তারনায় একটা সময় হাসনাবাদ গুদারা ঘাট থেকে সদর ঘাট গুদারা ঘাট শফি এবং তার পরিবারের পুরুষরা সবাই নৌকার মাঝি ছিলো এবং ঘাটের পেশাদার কুলির কাজও করতো সেই থেকেই তাদের বংশো পরিচয় হয় মাঝি বংশো। মূলত তাদের পূর্বে কোনো বংশো পরিচয় কেউ বলতে পারেনা এবং শফি মাঝি পরিবার টি কেরানীগঞ্জ হাসনাবাদ বাহির থেকে এসে বহিরাগত হিসেবেই বসবাস করে করে স্থানীয় দাবী করেন আসল তারাও স্থানীয় না সিআরএস,বিআরএস, পর্চা টানলে এমটাই চলে আসে তারাও বহিরাগত সরকারি ট্যাক্স, ভ্যাট, ফাঁকি বাজ, দূর্নীতিবাজ ভূমিদস্যু শফি মাঝির সকল তথ্য দুর্নীতি দমন কমিশন ও দুদকের চেয়ারম্যান দপ্তরে জমা দেওয়ার পরেও ধরাছোঁয়ার বাহিরে কেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে জনমনে প্রশ্ন।

কেরানীগঞ্জ হাসনাবাদের রিকশাওলা ও ভূমিদস্যু সইফ্যা মাঝি এখন ধরাছোঁয়ার বাহিরে কেন হাজার,হাজার কোটি টাকার মালিক এই টাকার রহস্য কি জনমনে প্রশ্ন। মাটি খূরে কেচু বের করতে গিয়ে। বেরিয়ে এলো রিকশা চোর শফি মাঝির আলাদিনের চেরাগ।

সাংবাদিকদের অনুসন্ধান টিম মাঠ পর্যায় তদন্ত করে জানতে পারে। রিকশা চোর ভূমিদস্যু চাঁদাবাজ শফি মাঝি অনেকের বাপ দাদার সম্পদ জোরপূর্বক দখল করে বিভিন্ন স্থাপন তৈরি করেছে খোজ নিয়ে আরো জানা যায়। হাসনাবাদ হাউজিং বড়োই তলা মসজিদ রোড ৬ তলার ভবন কমিটি সেন্টার টি হাসনাবাদ মহল্লার ইব্রাহিম পাঠানদের বাপ-দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি ভূমিদস্যু সন্ত্রাস রিকশা চোর শফি অস্ত্র-গুলি সন্ত্রাসের ভয় দেখিয়ে জবরদস্তি দখল করে খাচ্ছে।

আরেকটি বসুন্ধরা রিভার ভিউ প্রজেক্টর গেটে রুমা ঝুমা কমিটি সেন্টারের ৫০ কাঠার সম্পদ যাহার প্রতি কাঠার মূল্য আনুমানিক ৭০ লক্ষ টাকা করে সেই রুমা ঝুমা কমিটি সেন্টারের ৫০ কাঠা জমি মূল মালিক হচ্ছে ( নূরুল হুদা) নামের এক ব্যক্তি নূরুল হুদা রুমা,ঝুমা কমিটি সেন্টারের জমি, ভোগ দখলের যেতে না পেরে বাদ্য হয়ে। বিক্রি করে দিয়েছে দুই বছর আগে আসলাম সিকদারের ভাতিজা সজিব সিকদারের কাছে এখনো সেই জমি ভূমিদস্যু শফি মাঝি জবরদস্তি দখল করে রেখেছে। ভুক্তভোগির সাথে কথা বলে জানা যায় তারা শফি মাঝির বিরুদ্ধে ভূমিদস্যু আইনে মামলা করবে। হাসনাবাদ হাউজিং বড়োই তলা আরেকটি ৮ কাঠার প্লট গোডাউন করে দখল করে খাচ্ছে সেই জমিটি জানা জায় প্রাকৃতিক মালিক। ইকুরিয়ার ইমাম উদ্দিন,সালাউদ্দিন সাহেবদের বাপ-দাদার পৈত্রিক সম্পত্তি। ভূমিদস্যু,সন্ত্রাস, রিকশা চোর শফি মাঝি জোরপূর্বক দখল করে খাচ্ছে।

শুধু সাধারণ মানুষের সম্পদই হরি লোট করে থেমে নেই তৈঘরিয়া সরকারি এমপি তালিকা ভুক্ত স্কুলের বাচ্চাদের খেলার মাঠের ৩০ কাঠা জমি জবরদস্তি দখল করে। তৈঘরিয়া কমিটি সেন্টার নামে একটি সেন্টার করেছে এমটাই জানাজায় স্কুলটির শিক্ষকদের সাথে কথা বলে। শুধু তাই নয় জনগণের চলাচলের রাস্তার উপর পাইলিং করে ৭তলা ভবন নির্মাণ করেছে হাসনাবাদ পুরাতন কাঁচা বাজারের পাশেই। বাড়িটি জনসাধারণের হাঁটাচলা ও গাড়ি চলাচলের রাস্তার উপর বহুতল ভবন তৈরি করে ভবনের ভিতর দিয়ে জনগণের জন্য। ম্যানহোলের মত করে সুরঙ্গ পথের মতো করে রাস্তা দিয়েছে। এই সুরঙ্গ পথের রাস্তায় অটো রিকশা ছাড়া পিকাপ ট্রাক চলাচল করতে পারেনা বড় গাড়ি ঢোকলে বিল্ডিং এর ছাদ গাড়ির সাথে আটকিয়ে যায়। এমন জঘন্যতম অপরাধ একের পর এক করেই যাচ্ছে। জনগণ ভয়ে। প্রতিবাদ করতে পারে না প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলা,অস্ত্র-গুলি, গুন্ডা, সন্ত্রাসের, ভয় দেখায় শফি মাঝি ও তার ছেলে মাদকসম্রাট তুষার।

আরো জানা জায় অফিস,গোডাউন, দোকান,মার্কেট, ভাড়াটিয়া দের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা অগ্রিম বাবদ নিয়ে টাকা ডকুমেন্ট দেয় না এমনকি সেই অগ্রিম টাকা কখনো ফেরত দেয় না এমনটাই জানালেন রিকশা চোর শফির কাছে ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়ারা। ঢাকা গোপালগঞ্জ হাইওয়ের রোডে পাশে ইকুরিয়া বিআরটি,র ঠিক উল্টো পাশে। হাসনাবাদ সিএনজি স্ট্যান্ড সরকারি জাগা দখল করে আরেকটি ৭তলা ভবন তৈরি করেছে উপরে সরকারি জাতীয় বিদ্যুৎ লাইন ও নিচে সরকারি তিতাস গ্যাস লাইন দখল করে বাটপার গলি নাম দিয়ে একটি মার্কেট তৈরি করছে। ইনসাফ বাজার নামে একটি সুপার সোপ মার্কেট ও রয়েছে ভবন টিতে। যেখানে সরকারি নিষেধাজ্ঞা শফি মাঝি বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখিয়ে। রাত ৮ পরে কোনো মার্কেট খোলা রেখে বিদ্যুতের লাইন ব্যবহার করা যাবেনা সরকারি আইন ভঙ্গ করে বাটপার গলিতে ২৪ ঘন্টা চলে বিভিন্ন ধরনের বাটপারি প্রতারনা ও ব্যবসা-বাণিজ্য দোকান পাট অথচ মাননীয় বিদ্যুৎ জ্বালানি খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর সাহেবের বাড়ির নিকটেই বিদ্যুৎ অপচয় করছে। এবং ফুটপাত দখল করে জনগণের দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে। ডাঁপ, কলা,দুধ,ডিম,এর দোকান বসিয়ে। রিকশা চোর শফির পরিচালনায় চলছে । অনুসন্ধানে আরো জানাজায়। ৪০ বাড়ি নামে পরিচিত আরেকটি বাড়ি রয়েছে ৮০ কাঠার জমির ওপর হাসনাবাদ কামুক চানসা মাজারের নিকটে।

রিকশা চোর শফি মাঝির। গোপন সূত্রে জানা যায়, এমন আরো জঘন্যতম অপরাধ রিকশা চোর শফির রয়েছে গণমাধ্যম কর্মি হচ্ছে জাতীর আয়না জাতীর বিবেক। লক্ষ লক্ষ গণমাধ্যম কর্মিদের ইজ্জত মানহানি করেছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে শক্তি শালী সংগঠন সাংবাদিক সংস্থার একটি অফিসের মালামাল লোটপাটের অভিযোগ রয়েছে ৬ তলা ভবন টির ৫ তলা ও ৬ তলায় চলে নারীদেহ ও ক্যাসিনোর জুয়ার ব্যবসা সাংবাদিক সংস্থা অফিস টি ভবনের ৩ তলায় থাকার কারনে রিকশা চোর শফির নাকি অবৈধ ব্যবসা বাণিজ্য করতে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভব না রয়েছে এইজন্য নাকি সাংবাদিক সংস্থার অফিস তুলে দেওয়ার জন্য এইধরনের কৌশল অবলম্বন করছে সাধারণ জনগণের মূখে শুনা জায় । এবং সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলার ভয় দেখায়। এতো দুর সাহস পায় কোথায় সামান্য একজন। রিকশা চোর শফি সাংবাদিকদের ইজ্জত নিয়ে খেলা করতে সারা বাংলার সাংবাদিকদের সম্মানের মানহানী করেছে।হাসনাবাদ আনোয়ার মাঝির পুত্র সইফ্যা মাঝি। আনোয়ার মাঝির পরিবার টি কয়েক বছর আগেও অর্ধ অনাহারে দিন কাটাত সাধারণ মানুষের প্রশ্ন কী এমন আলাদিনের চেরাগের বদৌলতে কৃষ্ণ পক্ষের সইফ্যা এখন পঞ্চমী চাঁদের আলোতে ঝলমল জীবনের অধিকারী। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের হাসনাবাদ গ্রামের সইফ্যা মাঝি এখন বনে গেছে শফিউদ্দিন সাহেব। মাত্র কয়েক বছরের ব্যবধানে শত শত বিঘা জমি ও সরকারি জাগা দখল

করে মার্কেট ও ৭ টি কারগো জাহাজ এবং শফি মাঝির ছেলে মাদকসম্রাট তুষারের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে কারনে সাধারণ মানুষ ও বহিরাগতের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। দিশেহারা হয়ে সাধারণ জনগণ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতাদের কাছে শফি মাঝি ও তার ছেলে কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণকারী মাদক সম্রাট তুষারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। ক্ষমতাসীন দল দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি রিকশা ওলা শফি মাঝি কে বারবার মেবাইল ফোনে কল দিয়ে ডাকার পরেও তাকে পাত্তাই দেয়নি তার সাথে দেখাও করেনি শফি মাঝি এমনটাই জানালেন। সেচ্ছাসেবক লীগের নেতা জনমনের প্রশ্ন যেখানে একটা মানুষের সঠিক পথে সারাজীবনের অর্জিত অর্থ দিয়েঢা কার শহরে এক কাঠা জমি কিনতে হিমসিম খেতে হয়। সেখানে কি করে সম্ভব সামান্যএকজন মাত্র দুটি রিকশার মালিক বিঘায় বিঘায় সম্পদ যাঁহার একটা জমির পার কাঠার মূল্য ৪০/৫০ লক্ষ টাকা। করে এবং শফি মাঝির প্রায় প্লটের সাইজ বিশাল বড় মাপের এক-একটি প্লটে জমি রয়েছে

৩০/৪০ কাঠা করে হাসনাবাদ হাউজিং,এ প্লট সাইজ হচ্ছে ২/৩/৪/ সর্বোচ্চ ৫ কাঠার সাইজ কিন্তু তাহার প্লটের সাইজ ৩০/৪০ কাঠা সাইজের জনগণের প্রশ্ন। কিভাবে সম্ভব
এতো বড় বড় সাইজের অগণিত প্লট মালিক হওয়া। সরজমিনে অনুসন্ধান করে জানাজায় ভূমিদস্যু শফি মাঝির প্রায় সম্পদে রয়েছে ভেজাল এভাবেই দিনের পর দিন অন্যর জমি অস্ত্র-গুলি সন্ত্রাসীর ভয় দেখিয়ে জবরদস্তি দখল করে খাচ্ছে পরে জমি। আরো জানা জায় বিএনপির আমলে সইফ্যা মাঝি ও তার ভাই নাজিমের এর জন্য হাসনাবাদ গ্রামে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বঙ্গবন্ধুর নাম তো দুরের কথা বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু বার্ষিক ও পালন করতে পারতো না আরো জানাজায়। বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকের রান্না করা খিচড়ী এই শফি মাঝি পা দিয়ে লাথি মেরে ফেলে দিয়েছে বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু বাষীক পালন করতে দিতো না এই শফি মাঝি ও তার বংশের লোকেরা

শফি মাঝি ও তার ছেলে মাদকসম্রাট তুষার অন্যায় অত্যাচার ও তাদের অস্ত্রের ঝনঝনানি প্রভাবের ভয়ে সাধারণ মানুষ আতঙ্কে দিন যাপন করত। একটা সময়
হাসনাবাদে প্রাকৃতিক দুই একজন বঙ্গবন্ধুর সৈনিক যাও ছিলো হাসনাবাদ। তারা বঙ্গবন্ধু নামই মূখে নিতে পারতো না। এই মাঝি পরিবারের কারণে। দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এই শফি মাঝি
বিএনপি,জামাত,শিবির জঙ্গিগোষ্ঠীর অর্থের যোগান দাতা। এমনটাই জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শফি মাঝির গোষ্ঠীর অত্যাচারে বহিরাগত নোয়াখালী ফরিদপুর গোপালগঞ্জ শরীয়তপুর, মাদারীপুর, বরিশাল ও অন্য অন্য জেলার মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে দিনযাপন করছে। কেরানীগঞ্জ হাসনাবাদ। কথায় কথায় বাঙাল বলে গালি দেয় শফি ও তার ছেলে মাদকসম্রাট তুষার। এবং অস্ত্র গুলোর ভয় দেখায় বহিরাগতদের

নাউজ্যা ডাকাত ও রিকশাওয়ালা শফির অস্ত্র-গুলির ঝনঝনানি ও নির্যাতনে একটা সময় বহিরাগতরা হাসনাবাদ থাকতে পারতো না বর্তামান ৯-নং ওয়ার্ড ইউপি এবং বিএনপির প্রভাবশালী নেতা সেলিম মেম্বার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সিন্ডিকেট করে এখনো চালিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের উপর নিজ্জাতন। তাদের অস্ত্র-গুলি ঝনঝনানি বহাল রয়েছে
এবং বহিরাগতদের উপর অত্যাচার। শফি মাঝির ছেলে সেলিম মেম্বারের ভাতিজা মাদকসম্রাট তুষার একটি কিশোর
গ্যাং নিয়ন্ত্রণ করে। বহিরাগতদের বিভিন্ন সময় হামলা মামলা,গুম,খুন,হত্যার হুমকি ধামকি দেয়। অথচ শতকরা ৮৫% ভোট হাসনাবাদে বহিরাগতদের সেলিম দুইবার নির্বাচিত হয় বহিরাগদের ভোটেই। তারা কাউকেই তোয়াক্কার করে না পুলিশ, র‍্যাব,ডিবি, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর এবং আওয়ামী লীগ নেতাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। মাদকসম্রাট তুষার
মাদক সেবন করে। এইসব অপকর্ম করেই যাচ্ছে

মাদক সম্রাট তুষার প্রায় বলে থাকেন আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রতি মাসে মাসরা দেই। আমি জাই করি পুলিশ,র‍্যাব আমাদের কাছে আসবে না অনুসন্ধানে এক পুলিশ কর্মকতা মাসুদ ও মান্নানের নামের নাম বেরিয়ে আসে। এবং মাদকসম্রাট কিশোর গ্যাং পরিচালনাকারী তুষার বলেন। এদের নাম আরো বলেন তুষার আমাদের আশপাশে প্রশাসন আসার সাহসই পাবে না মাসে মাসে টাকা দেই। এবার তদন্ত করে জানার পালা কোন কোন পুলিশ কে তারা মাসে মাসরা দেয় এবং কতো টাকা করে মাসরা দেয় কিসের
বলে তারা এইসব করে যাচ্ছে। কেরানীগঞ্জ হাসবাদ বহিরাগতরা তাদের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। এক ভোক্তভোগী অভিযোগ করেন। শফি ও কিশোর
গ্যাং এর মূল হুতো মাদক সম্রাট তুষারের অপকর্মের বিরুদ্ধে একের অধিক দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ হওয়ার পরেও। তারা পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে ঘুরে
বেড়াচ্ছে। তাহলে কি শফি মাঝি ছেলে মাদকসম্রাট তুষারের কথাই সত্যি তারা যে মাসে মাসে প্রশাসনকে মাসরা দেয় বলে তুষার। তাই বহিরাগতরা এ বিষয় স্থানীয় প্রশাসন ও এমপি
এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তখেপ চায় সাধারণ জনগণ

এক ভুক্তভোগী ভাড়াটিয়ার অভিযোগে জানা জায় সইফ্যার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ভাড়াটিয়া দের সাথে খারাপ আচার-আচরণ ও অত্যাচার থেকে শুরু অস্ত্র-গুলি ভয় দেখায় এমনকি শফি মাঝির সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে রাতের অন্ধকারে হামলা ও মারধর করেন আরো জানাজায় ভাড়াটিয়াদের কাছ থেকে
বিপুল অংকের টাকা অগ্রিম বাবদ মৌখিক চুক্তি করে। নিয়ে পরের দিন লিখিত চুক্তি নামা দলিল ডিট ডকুমেন্ট দেওয়ার কথা বলে আজকাল করে ঘুরায় একটা পর্যায় দেখা জায়
টাকা,র ডকুমেন্ট না দিয়ে ভাড়াটিয়াদের উপর উল্টো শফি মাঝি ও তার ছেলে মাদক সম্রাট তুষার কিশোর গ্যাং সন্ত্রাস নিয়ে হামলা করে ভাড়াটিয়াদের হস্ত নস্ত করেন। এমনটাই জানান। ভুক্তভোগীরা গরিবী অসহায় মানুষ কে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জমি দখল। করে জাল জালিয়াতি করে কাগজ তৈরি করে হয়ে জায়। জমির মালিক তদন্ত করে জানা গেছে

এখনো তার রিকশার দুটি গ্যারেজ জুরাইন মাদ্রাসা রোড রয়েছে। কয়লা ধুলে ময়লা যায় না রিকশা ওলা শফি মাঝির রিকশার গ্যারেজ এখনো রয়েছে। তবে হাজার,হাজার কোটি টাকার মালিক হলেও এখনও তার স্বভাব চরিত্র রিকশা ওলার
চরিত্রই বহাল রয়েছে বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশন ও সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের আমলে নেয়া জরুরী বলে এলাকার সাধারণ মানুষ মনে করে। ১১১ ফখরুদ্দিনের আমলে শফি মাঝির
ভাই নাজিমউদ্দীন কে দুর্নীতি দায়ে দুদকের মামলায় সেনাবাহিনী গ্রেপ্তারও করেন। সইফ্যার কিছু আংশিক সম্পত্তির বিবরণ দেওয়া হলো, হাসনাবাদ সিএনজি স্ট্যান্ড ইনসাফ বাজার ১০ কাঠার ভিতর ৭ তলা ভবন জাহার মূল্য বতমান পার কাঠা এক কোটি টাকা করে। হাসনাবাদ মহল্লায় একসাথে ৪০ বাড়ি, হাসনাবাদ পুরাতন কাঁচা বাজার ব্রিজের পাশে ৬ তলা ভবন জাহার মূল্য বতমান পার কাঠা ৬০ লাখ করে। বেপারী পাড়া ২০ কাঠা ইটা বালির গদি জাহার মূল্য বতমান পার কাঠা ৩৫ লাখ করে। হাসনাবাদ হাউজিং পাকা রাস্তার শেষ মাথায় রয়েছে চারটি প্লট একটি ৬ তলা ভবন কমিটি সেন্টার জাহার মূল্য ৩০ লাখ কাঠা, আর একটি এমব্রয়ডারি কারখানা। ২০ কাঠার ভিতর ৬০ লাখ পার কাঠা,আরো একটি সুপার মার্কেট একতলা ২৫ কাঠার ভিতর জাহার বতমান মূল্য ৬৫ লাখ করে পার কাঠা আর একটা সরকার কে বেকায়দায় ফালানোর জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য। তৈল,ডাল,চিন, স্টক করে রাখার গোডাউন ১৫ কাঠা জাগার ভিতর ৪ টি গোডাউন জাহার বতমান মূল্য ৪০ লাখ টাকা পার কাঠা। রুমা ঝুমা কমিটি সেন্টার বসুন্ধরা রিভার ভিউ এ ব্লগ রাস্তার সাথে জাহার বতমান মূল্য ৬০ লাখ করে পার কাঠা। কন্টেইনার পোর্ট রোড ঔষুধ ফ্যাক্টরি দক্ষিণ-পূর্ব পাশে কয়েক বিঘা জমিতে ইটের ভাটা,বালীর গদি, জাহার বতমান পার কাঠা মূল্য ৫০ লাখ করে পার কাঠা। রিকশা ওলা শফি মাঝির ৭ টি হেভি কারগো জাহাজ রয়েছে দুটি পান গাও কাজীর গাও ডগে তৈরি হচ্ছে ৫ টি নৌপথে চলমান রয়েছে জাহার এক-একটি জাহাজের মূল্য ১০ কোটি টাকা করে। ৭টি জাহাজ প্রায় ৭০ কোটি টাকা। হাসনাবাদ সিএনজি স্ট্যান্ড ইনসাফ বাজারের পাশে বাটপার গলি নামে পরিচিত সরকারি রাস্তা দখল করে শফি মাঝি বসিয়েছে চা,পান,হোটেল ও বাটপারি করার আড্ডা খানা এই বাটপার গলি বাজার ২৪ ঘন্টা খোলা থাকে যার কারনে হচ্ছে বাটপার গলিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্রাইম হয়ে থাকে। ঢাকা জুরাইন মাদ্রাসা রোড ১০ কাঠার ভিতর রয়েছে রিকশা ওলা শফির রিকশার গ্যারেজ দুটি পাশাপাশি রিকশার গ্যারেজের ম্যানেজার কে জিজ্ঞেস করে জানা জায়, শফি আগে রিকশা ও গ্যারেজ চালাতো তাই এইসব গ্যারেজ এখনো সে রেখেছে তাহার পুরনো স্মৃতি হিসেবে। কেরানীগঞ্জ তেঘরিয়া আরেকটি কমিটি সেন্টার রয়েছে ২০ কাঠা জাগার ভিতর জাহার বতমান পার কাঠা মূল্য ২৫ লাখ করে। রিকশা ওলা বর্তমান ঘুড়ে বেড়ায় হুন্ডাই সোনাটা প্রাইভেট কার গাড়ি দিয়ে জাহার মূল্য প্রায় ৩৫ লাখ টাকা। গাড়ির নং (ঢাকা মেট্রো গ- ৩১-৮৭৭০) আরো অজানা এমন অনেক অর্থ সম্পদ রয়েছে শফি মাঝির। সাধারণ মানুষের ধারণা সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সরকারের উচিত এখনি সময় কে এই শফি মাঝি তাহার সকল আমলনামার তল্লাশি করা তানাহলে বিএনপি,জামাত,শিবির ও সেলিম মেম্বারের অর্থের যোগানদাতা ও মদদদাতা শফি মাঝির কারনে আওয়ামী লীগ সরকার ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর কেরানীগঞ্জ বড় ধরনের ক্ষয় ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। সরকার এবং বিদ্যুৎ জ্বালানি খনিজ সম্পদ উপমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু নিষেধ করার পরেও অবৈধ তিতাস গ্যাস সংযোগ ব্যবহার করে শফি মাঝি তার কমিটি সেন্টার গুলোতে সরকারি তিতাস গ্যাস চোরি করে ব্যবহার করে। মানছে না সরকারের নিষেধ ধাক্কা। এর আগেও শফির বিরুদ্ধে কমিটি সেন্টারে সরকারি গ্যাস চুরির মামলা রয়েছে এবং তার প্রায় বাড়িতে সরকারি ভাবে যেই কয়টি গ্যাসের চুলার পারমিশন রয়েছে তার থেকে বেশি চুলা সে অবৈধ ভাবে ব্যবহার করছে।