• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৮:৩৩ অপরাহ্ন

গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহ কাজী মন্টু কলেজের নবীন বরন ও বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত


প্রকাশের সময় : অক্টোবর ১৬, ২০২৩, ১০:২৪ অপরাহ্ন / ৬৬
গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহ কাজী মন্টু কলেজের নবীন বরন ও বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক, গোপালগঞ্জঃ গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার ভাংগারহাট এলাকার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ কাজী মন্টু কলেজ এর নবীন বরন অনুষ্ঠান ২০২৩ ও প্রতিষ্ঠানের গৌরব ও ঐতিহ্যের ৩৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান অনুষ্ঠানটি হয়েছে।

রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় কাজী মন্টু কলেজের নিজস্ব মাঠে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। নবাগত শিক্ষার্থীর বরন করে নিতে কলেজ কতৃপক্ষের পক্ষ থেকে নানান আয়োজন করা হয়। সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় সংগীত ও কলেজর থিম সং এর মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। পরে নবাগত শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরন করে নেন কলেজের শিক্ষকবৃন্দগন।

এ সময় উদ্বোধক এবং প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন, কাজী হাবিবা মাহমুদ মেরী, বিশেষ অতিথি বিমলেন্দু সরকার, মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্বে করেন, সানিয়া মিলারা রিটা। নবাগত ছাত্র-ছাত্রীদের বরন করে নিতে কলেজের সকল শিক্ষকগন পরিচয় পর্বে উপস্থিত হন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন,
সম্মানিত অতিথি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সমর চাঁদ মৃধা খোকন, কলেজের গর্ভানিং বোডির সদস্য দেব দুলাল বসু পল্টু, মোঃ লুৎফর তালুকদার, গোলাম, মওলা, পূর্ন চন্দ্র হালদার, সাবেক চেয়ারম্যান সিরাজুল মোল্লা সহ কলেজের প্রাক্তন শীক্ষার্থী সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার লোকজন।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন কাজী অমিত মহমুদ। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, গোপালগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গর্বের সাথে প্রতিবছর ভালো ফলাফল করে আসছে। আজকে তোমরা যারা নবীন আগামীতে তোমাদের হাত ধরেই এই প্রতিষ্ঠান দেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে গণ্য হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তোমাদের শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় নয়, সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। তোমরাই হবে আগামীর দেশের কান্ডারী। গোপালগঞ্জের এই প্রথম কাজী মন্টু কলেজকে ডিজিটাল সফটওয়্যার এর আওতায় আনা হয়েছে।

নবাগত শিক্ষার্থীর বরন অনুষ্ঠান শেষে বিকালে কাজী মন্টু কলেজের আয়োজনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে ঢাকা থেকে আগত বিভিন্ন শিল্পী সংগীত পরিবেশন করেন। পুরো অনুষ্ঠানটি কলেজের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ এলাকাবাসী উপভোগ করেন।