![scriptForHost](https://ajkerbd24.com/wp-content/uploads/2023/01/326421156_1110325216316972_5065626383168132709_n.jpg)
মানছুর রহমান জাহিদঃ
ঘুর্ণিঝড় রিমাল’র কারণে খুলনার পাইকগাছার দেলুটি ও গড়ইখালী ইউনিয়নের ঝুকিপূর্ণ ভাংগন কবলিত এলাকা নিয়ে আতংকের মধ্যে পড়েছে এলাকাবাসী। চেয়ারম্যানসহ জনপ্রতিনিধিরা সতর্কতার সাথে অবস্থান নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এছাড়াও উপজেলা প্রশাসন ১০৮টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রেখে সকলকে আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে নির্দেশ দিয়েছেন।
উপজেলার দেলুটি ইউনিয়ের দারুণমল্লিক ভদ্রা নদী, কালিনগর, জিরবুনিয়া, তেলিখালী পারমধুখালী, গেওয়াবুনিয়া শিবসা নদীর বিস্তীর্ণ এলাকায় আবারও ভাংগনের আশংকা দেখা দিয়েছে। প্রচন্ড পানির চাপ ও নদীতে ব্যাপক ঢেউ দেখা দিয়েছে। গড়ুইখালী ইউনিয়নের খুদখালী নদী, কুমখালী, শান্তা ফকিরাবাদ এলাকা মারাত্মক ঝুকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
দেলুটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রিপন কুমার মন্ডল, গড়ইখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম কেরু এলাকার যুব সমাজের রাজিকুজ্জামান সুমন, রিফাত সানা রাকিবুল হাসান রকি ও মেহেদী হাসান রানা ঝুকিপূর্ণ এলাকা থেকে বিষয়টি নিশ্চিৎ করেন। নদীতে ব্যাপক পানি বৃদ্ধি পেয়েছে যা ওয়াপদার বাঁধ উপছে আছড়ে পড়ছে পানি। ঘুর্ণিঝড় আঘাত হানলেই বিস্তীর্ন এলাকা প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশংকা করছেন তারা। তবে ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসন ১০৮ টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছে। সকলকে নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিতে জরুরী ভাবে নির্দেশ দিয়েছে। প্রস্তুত রেখেছেন শুকনা খাবার। সর্বদা সতর্কতা অবলম্বনে মসজিদের মাইকসহ এলাকায় মাইকিং করে প্রচারকার্য অব্যহত রয়েছে।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও দুর্যোগ ব্যবস্তাপনা কমিটির সভাপতি মাহেরা নাজনীন ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যসচীব কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস।
আপনার মতামত লিখুন :