উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান প্রার্থীদের ভিতর জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন সেলিম আকবর 

সায়মন সরওয়ার কায়েমঃ ঈদগাঁও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন বিশিস্ট সমাজসেবক, শিক্ষানুরাগী সেলিম আকবর
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তিনি একজন প্রার্থী। যুব সমাজের অহংকার, গরীব, দুস্থ অসহায় মানুষের আশ্রয়স্থল দানবীর খ্যাতিয়মান সুশিক্ষিত, মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর জনাব সেলিম আকবর , এবারও অন্যান্য সকল প্রার্থীদের চেয়েও মাঠ পর্যায়ে জনপ্রিয়তায় শীর্ষে আছেন। তিনি জনপ্রিয়তায় শীর্ষে থেকেও তার বিজয় নিশ্চিত করতে উপজেলা সকল স্তরের জনসাধারণ ও স্হানীয় ভোটারদের সাথে প্রতিদিনই শুভেচ্ছা বিনিময়,মতবিনিময় ও দোয়া চেয়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা ও উঠান বৈঠক চালাচ্ছেন। প্রতিবেদক অত্র উপজেলা ঘুরে দেখা যায় তার আগের মতোই বর্তমানেও ঈদগাঁও উপজেলার প্রতিটি ভোটারদের মুখে মুখে আলোচনায় শীর্ষ রয়েছেন। ঈদগাঁও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ছিলেন তিনি উপজেলার সকল ওয়ার্ডের, সাধারণ অসহায়,খেটে খাওয়া হত-দরিদ্র মানুষের সুখে-দুঃখে নিজস্ব অর্থায়নেও পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি উপজেলার যেকোনো মানুষের সর্বক্ষেত্রে সহযোগিতা করে গেছেন।যার ধারাবাহিকতায় বর্তমানে ও তিনি সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ করে চলছেন জনপ্রতিনিধি না হয়ে উঠছেন জনতার সেলিম। এছাড়া ও তিনি একাধিক সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রমে জড়িত। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই নিজস্ব অর্থায়নে পর-উপকারী ছিলেন। বর্তমানেও উপজেলা শ্রমিক সংগঠনের নেতা হিসাবে পরিচিত লাভ করেন, তিনি ইউনিয়নের সকলের সঙ্গে সু-সম্পর্ক বজায় রেখে সর্বপ্রকার সেবামূলক কর্মকান্ড চালিয়েছেন এবং চালিয়ে যাচ্ছেন। যেমন তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে করোনা কালে খাদ্য ও সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণসহ প্রতিবছরের ন্যায় পবিত্র ঈদে অসহায়দের সহযোগীতা এবং দূর্গা পূজায় উপজেলার প্রতিটি মন্দির পরিদর্শন ও আর্থিক সহায়তা দিয়েছেন তিনি।শুধু তাই নয়, মেধাবী ও দারিদ্র্য শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়নে সদা অগ্রসর তিনি।

দায়িত্বশীল সূত্র জানা গেছে, ঈদগাঁও উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের এলাকাবাসীর কাছে ক্লিন ইমেজের মানুষ হিসেবে দলমত নির্বিশেষে ব্যাপক পরিচিতি মুখ সাবেক চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম আকবর
বিগত দিনে সেলিম আকবর। গ্রাম মহাল্লার মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন।খাদ্যসামগ্রী বিতরণ, নগদ অর্থ সহায়তাসহ নানাবিধ কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন তিনি।
এছাড়া স্থানীয় মসজিদ, মন্দির, ক্লাবে সহযোগিতা প্রদানসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিয়মিত যোগদান করেন। এ বিষয় নিয়ে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সেলিম আকবর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমাকে আনারস প্রতীকে আগেও একবার উপজেলা নির্বাচনেন জনগণ বিপুল ভোট দিয়েছিলেন এবারো আমাকে বিপুল পরিমাণ ভোট দিয়ে জয় যুক্ত করবেন, সাংবাদিকের প্রশ্নে বলেন আমি নির্বাচিত হলে ঈদগাঁও উপজেলা পাঁচ ইউনিয়ন কে শহরে রূপান্তরিত করবো এবং সকল প্রকার প্রচেষ্টা বাস্তবায়নে কাজ করবো। যেমন গ্রামে উন্নয়নের ছোয়া পৌঁছে দিয়ে দুঃখ, দুর্দশা, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখবো। আমি কখনোই নিজের উন্নয়নে নয় বরং ঈদগাঁওবাসীর উন্নয়নে কাজ করবো। অতীত, বর্তমানে যেভাবে সকলের বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছিলাম। ঠিক তেমনি ভাবে মানুষের পাশে থাকবো। সাধারণ মানুষের সম্ভাবনাময় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দেয়ার জন্যই তৃণমূলের মানুষের দোয়া ও ব্যাপক সমর্থন করে যাচ্ছেন। এছাড়াও আমার মূল লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণের ঘরে ঘরে নাগরিক সেবা পৌঁছে দেওয়া।স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট হবে ঈদগাঁও উপজেলা।