• ঢাকা
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:০৪ অপরাহ্ন

এবার তিন বিষয়ে নেওয়া হবে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা


প্রকাশের সময় : জুলাই ২৬, ২০২১, ৮:৪৪ অপরাহ্ন / ২২০
এবার তিন বিষয়ে নেওয়া হবে এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা

বিশেষ প্রতিনিধিঃ গ্রুপ ভিত্তিক (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্যসহ অন্যান্য গ্রুপ) নৈর্বাচনিক ৩টি বিষয়ে ২০২১ সালের এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। তবে সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে আবশ্যিক বিষয় এবং চতুর্থ বিষয়ের নম্বর দিয়ে ফলাফলে যোগ করা হবে। সোমবার (২৬ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে।

এর আগে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছিলেন, আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না। গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে সময় ও নম্বর কমিয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, এসএসসি ও সমমানের বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ গণিত, আইসিটি ও ধর্ম বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। আর এইচএসসি ও সমমানের আবশ্যিক বাংলা, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
শিক্ষামন্ত্রী প্রেস ব্রিফিংয়ে আরও জানিয়েছিলেন, পরীক্ষার্থীদের আগের পাবলিক পরীক্ষার সাবজেক্ট ম্যাপিং করে মূল্যায়নের মাধ্যমে নম্বর দেওয়া হবে। পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হলে তিন বিষয়ের পরীক্ষার নম্বর এবং আবশ্যিক সাবজেক্ট ম্যাপিং করে তার নম্বর একসঙ্গে যুক্ত করে ফল প্রকাশ করা হবে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম আমিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সোমবারের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কোভিড-১৯ জনিত অতিমারির কারণে ২০২১ সালের এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুধু গ্রুপভিত্তিক তিনটি নৈর্বাচনিক বিষয়ে পরীক্ষার সময় ও নম্বর কমিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা নেওয়া হবে। আবশ্যিক ও চতুর্থ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে না।
বিজ্ঞপ্তির নির্দেশনায় আরও জানানো হয়, বিশেষজ্ঞ কমিটির সুপারিশে জেএসসি ও সমমান এবং এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে সাবজেক্ট ম্যাপিং করে আবশ্যিক বিষয় ও চতুর্থ বিষয়ের নম্বর প্রদান করা হবে। শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন নম্বর অনুযায়ী চতুর্থ বিষয়ের নম্বর সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে এসএসসি ও সমমান এবং এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা-২০২১-এর ফলাফলে নম্বর দেওয়া হবে।
এক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষার ভর্তিতে কোনও নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। এই মুহূর্তে শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন কার্ডে চতুর্থ বিষয় পরিবর্তন বা সংশোধনের কোনও প্রয়োজন নেই বলে উল্লেখ করা হয় ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনায়।