• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৯ পূর্বাহ্ন

অর্ণা মায়ের দেয়া শাড়ি পড়ে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাবো


প্রকাশের সময় : জানুয়ারী ২৮, ২০২৩, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন / ৬৫
অর্ণা মায়ের দেয়া শাড়ি পড়ে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাবো

নিজস্ব প্রতিবেদক,রাজশাহীঃ আমি আমার অর্ণা মায়ের দেয়া শাড়ি পড়ে ২৯ তারিখ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় যাবো। আমার অর্ণা মা আমাদেরকে যে উপহারগুলো দিয়েছে তা পেয়ে আমরা খুব খুশি। অর্ণা ও তার পরিবারের জন্য দোয়া রইলো। নতুন শাড়ি পেয়ে এভাবেই আবেগআপ্লুত কন্ঠে ধন্যবাদ জানাচ্ছিলেন তসলিমা খাতুন (৪৯)।

আর ১দিন পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাজশাহী বিভাগীয় জনসভা। জনসভার ১ দিন আগে নগরীর বিভিন্ন এলাকার হাজারেরও অধিক অসহায় দরিদ্র পরিবারের মাঝে নতুন বস্ত্র শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য ও রাজশাহী জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য ডা: আনিকা ফারিহা জামান অর্ণা। শুক্রবার বিকেল ৪টায় নগরীর উপশহরের নিজ বাসভবনে অর্ণা জামানের আমন্ত্রণে শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা এ সকল সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মাঝে নতুন বস্ত্র সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

নতুন বস্ত্র সামগ্রী পেয়ে আবেগআপ্লুত হয়ে তারা বলেন, ডা: অর্ণা জামান আমাদেরকে সব সময় এরকম সাহায্য সহযোগীতা করে। আমরা সবাই তার জন্য মনে থেকে দোয়া করি। আর তিনি এবারে আমাদেরকে যে নতুন বস্ত্র দিয়েছেন তা পড়ে আগামী ২৯তারিখ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় যাবো।

বস্ত্র বিতরণ শেষে ডা: অর্ণা জামানকে এমন ভিন্নধর্মী ও ব্যতিক্রমী আয়োজনের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা দীর্ষদিন পর রাজশাহীতে আসছেন এবং সে জায়গা থেকে সকলেই প্রত্যেকটা সংগঠন থেকে চেষ্টা করছে বিভিন্ন কাজ করার। প্রতিদিন প্রচার মিছিল হচ্ছে, লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে, জনসাধারণের কাছে গিয়েছি আমরা। ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে তিনি আসবেন তাই এটি আমাদের পক্ষ থেকে সকলের মুখে হাসি ফুটানোর জন্য একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

তিনি আরো বলেন, শাড়ি ও লুঙ্গী সাধারণ জনগোষ্ঠীর মাঝে তুলে দেওয়া হয়েছে যাতে সেটি পড়ে তারা জনসভায় আসে এবং প্রধানমন্ত্রীকে একনজর দেখার জন্য সবার যে আগ্রহ সেটা আমরা জানি। সকলের মধ্যেই সেই আগ্রহ জন্মেছে। সুতরাং এই জনসভা সফল হোক সেটিই আমাদের চাওয়া।

প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে যাওয়ার এ উৎসবে নতুন শাড়ি ও লুঙ্গি পেয়ে এসব জনগোষ্ঠী মানুষদের মধ্যে দেখা গেছে বাড়তি আনন্দ।