বিশেষ প্রতিনিধিঃ এই ছবি গুলো জ্বলন্ত প্রমাণ ইতিহাসের বড় সাক্ষী দুঃসময় দুর্দিনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির অনুঠানে জননেত্রী শেখ হাসিনা, বিচারপতি কে,এম সোবহান, জোটে সভাপতি আলমগীর কুমকুম সাধারণ সম্পাদক সারাহ বেগম কবরী। আলমগীর কুমকুম ও অভিনেএী সারাহ বেগম কবরী চিএনায়ক আলমগীর, অরুন সরকার রানা, বাদল রহমান, টিপু মুনশি মোবারক আলী সিকদার, হায়দার আলী,এ,টি,এম শামসুজ্জামান, শাহাদত চৌধুরী সাধন শচীন্দ্র সরকার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটি জাতির দুঃসময় দুর্দিনে গঠিত হয়েছিল। প্রথম মিটিংটি হয়েছিল চিত্রনায়ক আলমগীরের অফিসে সেই তরুণ বয়সে অরুন সরকার রানা যুক্ত হয়েছিলেন। দীর্ঘ ৪৪ বছর ধরে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আহ্বায়ক কমিটি পরে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘরোয়া পরিবেশে যখন গঠন করা হয় আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক উকিল ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, জোহরা তাজউদ্দীন, এস এম ইউসুফ , ফজলুল হক বিএসসি উপস্থিত ছিলেন এই সংগঠনটি গঠন করার পিছনে ও সংগঠন টিকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু।এই সংগঠনটিকে ফারজানা সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছিলেন জননেতা জিল্লুর রহমান, অধ্যাপক পুলিন দে,আব্দুল জলিল, মোজাফফর হোসেন পল্টু, আব্দুল মান্নান, মোহাম্মদ হানিফ, হাসেম উদ্দিন হায়দার পাহাড়ি, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া,আওয়ামী লীগে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আমির হোসেন আমু, জিল্লুর রহমান,সাজেদা চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল জলিল দায়িত্ব পালন করতেন তখন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিচালনার দায়িত্ব দিতেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি আলমগীর কুমকুম ও সাধারণ সম্পাদক সারাহ বেগম কবরী কে সে সময় জোটের সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক আলমগীর ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা উপস্থিত থেকে দায়িত্ব পালন করতেন।পরে জোটে সভাপতি আলমগীর কুমকুম কে আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়।। দুঃসময় দুর্দিনে যখন গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট বঙ্গবন্ধুর মাজারে আলমগীর কুমকুম ও সাধারণ সম্পাদক সারাহ বেগম কবরী যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অরুণ সরকার রানা নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে গিয়েছে সেই সময় সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।।তখন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কয়েকটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।।
১লা বৈশাক বাংলা নববর্ষ ১৩ ৯৯ সালে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা টি ভিক্টোরিয়া পার্ক থেকে শুরু হয়ে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। প্রথম বৈশাখী মেলা আয়োজন করেছিল বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সে সময় ৩২ নম্বরে উপস্থিত ছিলেন জোটের নেতৃবৃন্দরা ফুল দিয়ে নেত্রীকে পহেলা বৈশাখে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলা ১৪ ০০ সাল বঙ্গবন্ধু ভবনে লেকের পাড়ে যে গাছ গুলো রোপন করা হয়েছিল এই গাছ এনেছিলেন তৎকালীন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী।