• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫৯ অপরাহ্ন

২১ আগস্ট গ্রেনেড নারকীয় গ্রেনেড হামলা দিবসে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


প্রকাশের সময় : অগাস্ট ২১, ২০২১, ১:৩২ অপরাহ্ন / ২৭২
২১ আগস্ট গ্রেনেড নারকীয় গ্রেনেড হামলা দিবসে নিহত শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ২১ আগস্ট গ্রেনেড নারকীয় গ্রেনেড হামলা দিবসে নিহত শহীদদের স্মরণে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভিনেত্রী তারিন জাহান, তানভীন সুইটি, মুনা চৌধুরী, শাহানা চৌধুরী, ড. মিজানুর রহমান, সুজন হালদারসহ জোটের নেতৃবৃন্দদের নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট।

আলোচনা সভা অনুষ্ঠিতঃ ২১ আগস্ট আক্রমনের লক্ষ্য ছিল শেখ হাসিনাকে হত্যা করে দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে নির্মূল করা। এটি বাংলাদেশের মাটিতে ছিল সবচেয়ে ভয়ঙ্কর মামলা। কারণ এই হামলা রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় করা হয়েছিল আর মদদদাতা হিসেবে ছিলেন তারেকক জিয়া। খালেদা জিয়ার ছেলে ও তৎকালীন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত প্রধান তারেক জিয়া শেখ হাসিনা তথা আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করে। এর জন্য হুজি সন্ত্রাসীদের ব্যবহার করা হয়।

বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট শাহবাগ থানা শাখার উদ্যোগে সেগুনবাগিচায় দিলীপ সরকারের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যকরী সভাপতি রফিকুল আলম, সহ সভাপতি চিত্রনায়ক শাকিল খান, সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অভিনেত্রী তারিন জাহান, অভিনেত্রী তানভীন সুইটি, সাংবাদিক সুজন হালদার, লেখক ও গবেষক ড. মিজানুর রহমান, কবি মুনা চৌধুরী, সংবাদ পাঠিকা শাহানা চৌধুরী, কন্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী, চিত্রনায়িকা শাহনুুর, মোত্তাছিম বিল্লাহ, অভিনেত্রী শিরীন শিলা, জয়দেব রায়, সাংবাদিক মনিরুজ্জামান অর্পূব, সাংবাদিক শিমুল খান, অভিনেত্রী শিরীন শিলা, জয়দেব রায়, মো. অপু, সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ, রাজ সরকারসহ জোটের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা আরো বলেন, এখনো তারেক জিয়া লন্ডনে বসে দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। খন্দকার মোস্তকরা এখনো ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে। এদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় সভাপতি চিত্রনায়ক আলমগীরের নেতৃত্বে সকল সংস্কৃতি কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে এদের প্রতিরোধ করতে হবে। জননেত্রী শেখ হাসিনা হচ্ছে স্বাধীনতার প্রতীক, উন্নয়নের প্রতীক, বঙ্গবন্ধু আমাদের মাঝে নেই, তার সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মাঝে আছে। যেকোন ঝড়-ঝাপটা আসুক সকল ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে সংস্কৃতির মাধ্যমে তুলে ধরতে হবে।