মেহেদী হাসান রনি,বরিশালঃ চলমান লকডাউনে সারাদেশের মানুষ আর্থিক সংকটে লকডাউন উপেক্ষা করে জিবিকার জন্য যে যেভাবে পারছে উপার্জন করছে, সকালে ঘুম থেকে উঠে রাস্তায় নামলে দেখা যায় শত শত মানুষ রাস্তায় চলাচল করছে, গার্মেন্টস, মিল ফ্যক্টরি খোলা চায়ের দোকানে লুকিয়ে ভির করে চা খাচ্ছে, সেলুন সাটার নামিয়ে চুল কাটছে,মানুষ বাজারে যাচ্ছে, মুদি দোকান খোলা, মাছ বাজারে ভির মসজিদে সামাজিক দুরত্ব নেই, ওলি গলিতে লুকিয়ে অটো রিকশা চলছে, আর সাড়া শহরে রিকশায় আর প্রাইভেট গাড়িতে পরিপুর্ন, প্রায় দের বছর স্কুল কলেজ বন্ধ বরিশাল শহরে রাস্তার মোরে মোরে স্কাউটের ছাত্রদের দিয়ে জবাব দিহি চাওয়ানো হচ্ছে কোথায় যাচ্ছেন কেন যাচ্ছেন আর তাদের সুরক্ষায় শুধু মাস্ক ছারা আর কিছুই নেই, যেখানে স্কুল কলেজ বন্ধ সেখানে বাচ্চা ছেলেদের রাস্তায় নামানো কতোটা যৌক্তিক? শতকরা ৫০ ভাগ মানুষের মুখে মাস্ক থাকলেও তা দাড়িতে, ২০ ভাগ মাস্ক মুখে থাকলেও ৩০ ভাগ মানুষ মাস্ক পরেননা, আসলে কোথাও কোন স্বাস্থ্য বিধির বালাই নেই সরকারের শত চেস্টায়ও মানানো যাচ্ছেনা স্বাস্থ্য বিধি, শুধু মাত্র গন পরিবহন স্কুল কলেজ আর দোকান পাঠ বন্দ রেখে সরকারের লক ডাউন পালন যা সাধারন মানুষের মতের সাথে সাংঘর্সিক, তার পরেও করোনার মহামারিতে মানুষ পালোন করার চেস্টা করে যাচ্ছে।চলোমান লকডাউনে ছিলোনা সাধারন মানুষের প্রতি সরকারের কোন আর্থিক বাজেট। তবে নির্দেশনা ছিলো সরকারের নির্দেশনা ব্যতিত ব্যবসা প্রতিস্ঠান খুললেই জরিমানা দিতে হবে কেউ কেউ আংসিক খুলে বেচা কেনা করলেই ম্যজিস্টেটকে জরিমানা গুনতে হচ্ছে তাও আবার ১ থেকে ২০ হাজার টাকা বা আরো বেশি, মনে হচ্ছে সরকারের টার্গেট পুরনে বেশি জরিমানা, করোনার মহামারিতে সরকার লকডাউ দেয়ার পুর্বে সাধারন মানুষকে ১০ দিনের খাবারের ব্যবস্থা করে ২০ দিন লকডাউন দিলে মানুষ মানতো, রাস্তায় সাধারন মানুষের মতামত নিলে বোঝা যায়। সরকার ঘোষনা দিলো ১৪ তারিখের পর ২২ তারিখ পর্যন্ত লকডাউন সিথিল, তাই ১৪ তাং বরিশাল শহরের অধিকাংশ দোকানপাঠ খুল্লে ম্যজিস্টেটের হানা আর সেরকম বরিশাল গোড়াচাঁদ দাশ রোড বহুরুপি টেইলর এর দোকানে ম্যজিস্টেট সম্বাবত নাম (নিষাত ফারাবি) গিয়ে ১০০০ টাকা জরিমানা করে ১৪/০৭/২০২১ তাং বুধবার ব্যলা ১১ ঘটিকায়, তার অপরাধ মুখে মাস্ক ছিলোনা নিয়ম ভঙ্গ করে দোকান খুলেছেন মালিক কর্মচারি সহ তিন জন দোকানে, তাকে অনুরোধ করে বলা হলো ১৩ দিন পরে দোকান খুলিলাম সবে মাত্র কাজ শুরু করিলাম, আমার কাছে ১ হাজার টাকা নেই আপনি ২০০ টাকা জরিমানা করেন কে শোনে কার কথা ১ হাজার টাকাই দিতে হবে, এ যেনো সরকারের নির্দেশেই টার্গেট পুরনের নিরব চাঁদাবাজি দেখার কেউ নেই, ম্যজিস্টেটকে বলা হলো আপনি জরিমানার কপি দিন কাল টাকা পৌছে দিব কে শোনে কার কথা টাকা এখোন দিবেন। টাকা দিতে না পারায় ধরে নিয়ে গেলো ম্যজিস্টেটের গাড়িতে সামাজিক দুরত্ব বজায় না রেখে গাদা গাদি করে, আটকে রাখলো ডিসি অফিস পুলিশের নানান কথা ম্যজিস্টেটের সাথে তর্ক করেছেন টাকা না দিলে ২ থেকে ৩ মাস জেল হবে আপনার, তখোনতো ৫০ হাজার খরচ করিতে পারিবেন এখোনো সময় আছে এক হাজার টাকা দিন, অনেক ভয় ভিতি, ৪০ মিনিট পরে তার পরিবার ১ হাজার টাকা জরিমানা দিলে ছেড়ে দ্যয় । অনেকের মুখে ঐ ম্যজিস্টেটে সুনামও শোনা যায় ঘাউরা ম্যজিস্টেট নামে মন যা চায় তাই করে, কারো কথা শোনেনা। ম্যজিস্টেট নিজেই নিয়ম ভঙ্গ করলেন, আথচ সাধারন মানুষকে নিয়ম ভঙ্গের অপরাধে গুনতে হয় জরিমানা,নিয়ম জেনে ভঙ্গ করার কারনে ম্যজিস্টেটকে জবাবদিহির আওতায় আনাটা জরুরি কিনা জানতে চায় স্থানিয় জন গন। প্রশাসনের এই জরিমানার বিষয়ে সাধারন মানুষের মুখে একটি কথাই শোনা যায় ২০২১ অর্থ বাজেটে ঘারতি পুরনের জন্যই সরকারের নিরব চাঁদাবাজি। তবে জরিমানা হাজার টাকাও যা একশো টাকাও তা, তবে অতিরিক্ত অর্থ আদায় কেনো? বাংলাদেশ সরকারের কাছে আমার অনুরোধ ১/৭/২০২১ ইং তারিক থেকে সারা দেশে যাদের জরিমানা করা হইছে সকলের টাকা ফেরৎ দিয়ে সরকার একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক।
আপনার মতামত লিখুন :