• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:১২ অপরাহ্ন

বিশ্ব বাজারে টিকে থাকতে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পের টেকসই উন্নয়ন দরকার


প্রকাশের সময় : অগাস্ট ৯, ২০২১, ৮:৪৩ অপরাহ্ন / ১৭৬
বিশ্ব বাজারে টিকে থাকতে টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পের টেকসই উন্নয়ন দরকার

মনিরুজ্জামান অপূর্ব,ঢাকা: শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন এমপি বলেন, টেক্সটাইল ও গার্মেন্টস শিল্পকে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাজারে টিকিয়ে রাখতে হলে এ খাতের টেকসই উন্নয়ন দরকার। এ জন্য পরিবেশসম্মত উপায় এ খাতের উন্নতি ঘটাতে হবে। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের দেশে পরিণত করতে হলে টেক্সটাইল ও রেডিমেট গার্মেন্টস শিল্পকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে এ খাতের সকল বাঁধা দূর করে এগিয়ে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্ব ও ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাত ধীরে ধীরে করোনার নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, টেক্সটাইল ও তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাত, বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির মধ্যে লক ডাউনের প্রথম পর্যায়ে এখাতে রপ্তানি কিছুটা বাধাগ্রস্থ হলেও বর্তমানে এখাত আবার সচল হতে শুরু করেছে।

শিল্পমন্ত্রী আজ ‘Sustainable Fashion Textile Production Framework and it’s implementation in Bangladesh” শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নিয়ে এসব কথা জানান। ‘গ্লোবাল চ্যালেঞ্জ রিসার্চ ফান্ড (জিসিআরএফ) কিউআর-২০২১ প্রজেক্ট’ এর প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ও ম্যানচেস্টার ফ্যাশন ইনস্টিটিউট এর ফ্যাকাল্টি ড. আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, বিইউএফটি এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মুজাফ্ফর ইউ সিদ্দিক, বিজিএমইএ এর প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান, বিইউএফটি এর উপাচার্য প্রফেসর ড. এস.এম. মাহফুজুর রহমান, বিইউএফটি এর প্রো ভিসি প্রফেসর ড. প্রকৌশলী আইউব নবী খান, ম্যানচেস্টার ফ্যাশন ইনস্টটিউিটের প্রধান প্রফেসর লীজ বার্নেস আলোচনায় অংশ নেন। আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন এবং সঞ্চালনা করেন ড. আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম।
শিল্পমন্ত্রী আরো বলেন, ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং ২০৪১ সালে উন্নত দেশে যেতে আমাদেরকে টেক্সটাইল ও রেডিমেড গার্মেন্টস শিল্প খাতের টেকসই উন্নয়ন অনিবার্য। এ লক্ষ্যে আমাদের সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। এখাতের টেকসই উন্নয়নের জন্য যেমন ব্যাপক গবেষণা প্রয়োজন, তেমনি ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিশিয়ানদের মধ্যে আরো যোগসূত্র বাড়াতে হবে।