এম শিমুল খান, ঢাকাঃ বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের একজন ত্যাগী নেত্রী অভিনেত্রী তারিন জাহান। বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে জাতির দুঃসময়ে দুর্দিনে গঠিত হয় বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট যে নামটি কে বাদ দিয়ে দুঃসময়ের দুর্দিনের ইতিহাস অসম্পূর্ণ থেকে যাবে সঠিক ইতিহাস থেকে নতুন প্রজন্ম বঞ্চিত হবে।
৪৪ বছরের পুরনো সংগঠন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট। অনেকেই যখন সাহস করে বঙ্গবন্ধুর কথা আওয়ামী লীগের কথা বলেননি তখন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। নব্য আওয়ামী লীগাররা সুযোগসন্ধানীরা বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সঠিক ইতিহাস জানে না কারন তারা আওয়ামী লীগ এর সাথে যুক্ত ছিলেন না তারা আওয়ামী লীগ এর সুসময়ের বন্ধু। ঐতিহাসিক এই সংগঠন নেত্রী হচ্ছেন অভিনেত্রী তারিন জাহান,বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও অন্যতম মুখপাত্র দুঃসময় দুর্দিনে নেত্রী। তারিন জাহান আলমগীর কুমকুম সারাহ বেগম কবরী নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর আদর্শবাস্তবায়ন, জননেএী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য এই সংগঠনে ১৯৯৫ জানুয়ারি মাস থেকে কাজ শুরু করেন ১৯৯৬ সালেআওয়ামী লীগের প্রার্থীর পক্ষে বিভিন্ন স্থানে নৌকায় ভোট চেয়ে গণসংযোগ করেন ২০০১ বি,এন,পি খমতায় এলে আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীদের ওপর নির্যাতন শুরু করলে ২০০১সালে ৫ অক্টোবর।বি, এন, পি, জামাতের সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় সেই সভায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তিনি পালন করেছেন।১/১১ জন নেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেফতার হলে জোটের পক্ষ থেকে তিনি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন। দুঃসময় দুদিন থেকে এই সংগঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে আজও আলমগীর কুমকুম, সারাহ বেগম কবরী যে আদর্শ নিয়ে এই সংগঠনটি গঠন করেছিলেন সেই আদর্শ বাস্তবায়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য পরিশ্রম করে যাচ্ছে। আলমগীর কুমকুম ও সারাহ বেগম কবরী ভালো বাসতো তারিন জাহান কে।