নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শান্তা চৌধুরী নামে এক নারী নিজেকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদের এপিএস পরিচয় দিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। শান্তা চৌধুরী নামের কোনো নারীকে এপিএস হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী ইমরান আহমেদ। বরং প্রতারক এই নারী থেকে সবাইকে সতর্ক থাকতে আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি ওই নারীর বিরুদ্ধে রমনা থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।বৃহস্পতিবার মন্ত্রীর একান্ত সচিব আহমদ কবীর স্বাক্ষরিত এক সতর্কীকরণ প্রেস বিজ্ঞপ্তি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।
এতে বলা হয়, শান্তা চৌধুরী (https://www.facebook.com/santa.chowdhury.75248) নামে একজন নারী প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর চুক্তি ভিত্তিক এপিএস হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে মর্মে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে গত বুধবার একটি পোস্ট দিয়েছে। যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট একটি তথ্য। বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। জনমনে বিভ্রান্তি নিরসনের লক্ষ্যে জানানো যাচ্ছে যে, শান্তা চৌধুরী নামের কাউকে মন্ত্রী চেনেন না এবং তার এপিএস হিসেবে নিয়োগও দেননি। এতে আরও বলা হয়, প্রকৃত পক্ষে, মোহাম্মদ রাশেদুজ্জামানকে ২০১৯ সালের গত ২৩ অক্টোবর মন্ত্রীর এপিএস হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তাই এ ব্যাপারে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রীর পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
ইতোমধ্যে শান্তা চৌধুরী কর্তৃক এপিএস হিসেবে ভুয়া পরিচয়দানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে রমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে।