• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৮ অপরাহ্ন

গোপালগঞ্জে স্কুল সাইট টেস্টিং প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত


প্রকাশের সময় : মে ২৩, ২০২২, ৮:২৪ অপরাহ্ন / ১৫৯
গোপালগঞ্জে স্কুল সাইট টেস্টিং প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

কে এম সাইফুর রহমান, গোপালগঞ্জঃ গোপালগঞ্জে স্কুল সাইট টেস্টিং প্রোগ্রামের আওতায় শিক্ষক প্রশিক্ষণ- ২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে সোমবার (২৩ মে) সকাল সাড়ে ৮ টায় গোপালগঞ্জের ঘোনাপাড়ায় প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানের হলরুমে এ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফেরদৌসীর সভাপতিত্বে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মহসিন উদ্দিন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা একেএম হেদায়েতুল ইসলাম, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আনন্দ কিশোর সাহা, উক্ত প্রতিষ্ঠানের সহকারী পরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ, বীণাপাণি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মৃন্ময় বাড়ৈ প্রমুখ।

শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মেডিকেল অফিসার ডা.সানজিদার সঞ্চালনায় দিনব্যাপী চলমান উক্ত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এস.এম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মাইন উদ্দিন ভূঁইয়া, স্বর্ণকলি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহে আলম, শেখ রাসেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিয়াউল হক, গোপালগঞ্জ ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ৬০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় শতাধিক প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক সহ জেলায় বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানের সভাপতি ও অত্র প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অধ্যাপক ডা. নাহিদ ফেরদৌসী বলেন, এ কর্মসূচির মাধ্যমে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষন শেষে এ সকল প্রশিক্ষিত শিক্ষকরা তাদের অন্য শিক্ষকদের প্রাথমিক ধারণা দিতে পারবেন এতে কোমলমতি শিশুদের কোন সমস্যা দেখা দিলে তারা বুঝতে পারবে এবং তাৎক্ষণিক চিকিৎসার আওতায় আনতে পারবে। এছাড়া তিনি আরও বলেন প্রতিটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের বছরে একবার হলেও চোখ পরীক্ষা করা প্রয়োজন। শিশুদের স্কুলে ভর্তির সময় চোখ পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে চোখের চিকিৎসা করলে অন্ধত্ব দূর করা সম্ভব। মনে রাখবেন একটি সুস্থ শিশুই জাতি গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারবে।