• ঢাকা
  • শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৩ অপরাহ্ন

গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্নি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জ্বীনের বাদশা!


প্রকাশের সময় : অক্টোবর ৮, ২০২৪, ২:১৬ অপরাহ্ন / ৩৬
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বর্নি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জ্বীনের বাদশা!

নিজস্ব প্রতিবেদক, টুঙ্গিপাড়া, গোপালগঞ্জঃ গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ২নং বর্ণি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক আওয়ামী লীগের নমিনেশন প্রাপ্ত চেয়ারম্যান, যেন আসলেই জ্বীনের বাদশা!

তার চেয়ারম্যানী আমলে আপন ছোট ভাই( শহিদুল ইসলাম) সার্কেল এসপি থাকায় তখনকার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা টুঙ্গিপাড়া থানাকে দিয়ে বিভিন্ন মানুষকে গায়েবী মামলা দিয়ে ঘর ছাড়া করেছে। উল্লেখ্য ইয়া নুর মুন্সী ৫২ নামে এক নামাজী ব্যক্তিকে গাজা বিক্রেতা হিসেবে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির স্বীকার করে।

মন্টু মুন্সি ৫০ এক ব্যাক্তির নামে বিভিন্ন হয়রানিমূলক গায়েবি মামলা দিয়ে তিন বছর ঘরছাড়া করে
৪নং ওয়ার্ড ও ৬নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশের, পদ শূন্য হাওয়ায় প্রায় ডর্জন খানিক মানুষের কাছ থেকে ২ থেকে ৩ লক্ষ সহ বিভিন্ন অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ভুক্তভোগীরা এখন আর তাকে খুঁজে পাচ্ছে না

উল্লেখ্য, প্রথমবার আওয়ামী লীগ সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর ব্যক্তিগত শত্রুতার জেরে নিজ চাচা
তৈয়বুর রহমান মুন্সীকে তার ব্যক্তিগত সন্ত্রাসী বাহিনী ও সে নিজ হাতে বেধর মারপিট চালায়।

গত ৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার হাত ধরে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে ঠিকই কিন্তু জিনের বাদশা (শফিকুল ইসলাম বাদশাহ) স্থানীয় বিএনপির
সাথে আতাত করে, বিএনপি’র সংগঠনে যাওয়ার জন্য জোর তৎপরতা চালায় এবং ২নং বর্নি ইউনিয়নের ডর্জনখানিক সাধারণ মানুষকে, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের মিথ্যে পদ-পদবী লাগিয়ে বিএনপির মার্ডার মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার জন্য জোর তৎপরতা চালায়। বড় অংকের টাকার লোভ দেখিয়ে ও স্থানীয় বিএনপিকে দিয়ে কোন অন্যায় করাতে পারেনি।

স্থানীয় বিএনপি’র ভাষ্যমতে বিএনপি কোন অন্যায়কারীকে প্রশ্রয় দেবে না, টুংগীপাড়া উপজেলা বিএনপির ন্যায় প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে চলছে।