মোঃ আলমঃ নারায়নগঞ্জ জেলার সিদ্দিরগঞ্জ থানাধীন গোদনাইল এলাকায় বসবাস করতেন জাকির হোসেন তার ঘরে ৩ মেয়ে ও এক ছেলে জš§ নেয় খুব গরিব হওয়ার কারনে মেয়েদের লেখাপড়া করাতে পারেনী কিন্তু পারতো উচ্চবিলাশী স্ত্রী জোসনা বেগমের জন্য পেরে উঠেনি এই জোসনা বেগমের জš§ শরিয়তপুর জেলার পালং থানায় হলেও বড় হয়েছেন ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানাধীন নয়ানগর কাজলা এলাকায় এখানে ২ ভাই আর ৩ বোন বসবাস করেন তার এলাকার সবাই চিনে কিন্তু ভাইটি ভালো লোক হলেও এই বোনটি হয়ে পরে পর পুরুষ আশক্ত তাইতো জোছনা বেগম ৫/৬ বছর আগে স্বামী মোঃ জাকির হোসেনকে তালাক না দিয়েই পির নামের এক লোকের সাথে পালিয়ে যায়,তার ২য় মেয়ে জাকিয়া ঢাকার কাজলা এলাকায় এসে খালার বন্ধু হিন্দু স্বপন হাওলাদারকে বিয়ে করে সেই হিন্দু ছেলের ঘরে থাকাকালে এলাকার সুজন ও আদমবেপারী ইমরান নাজির মন নামের ছেলের সাথে পরকিয়ায় জড়িয়ে পরে এ নিয়ে ঝামেলা হলে কয়েকমাস সংসার করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে সেই ছেলেকে যাত্রাবাড়ী থানায় কয়েকজন কথিত সাংবাদিকের সহায়তায় মামলা দিয়ে হয়রানি করে হাতিয়ে নেয় লাখ টাকা। এর পরই তাকে তালাক দিয়ে ২৯ দিনের মাথায় বিয়ে করে মাসুদ নামের এক লোককে, বড় মেয়ে জেমি ৫ বছর সংসার করার পরে স্বামী জনিকে তালাক দিয়ে আমিনুল ইসলাম নামের এক লোকের সাথে অবৈধ ভাবে ৬ মাস সংসার করে তার কাছ থেকেও হাতিয়ে নেয় কয়েক লক্ষ টাকা। ছোট মেয়ে জেরিন বর্নমালা স্কুলের নবম ম্রেনীর ছাত্রী থাকা কালিন গতবছর পালিয়ে বিয়ে করে সেই ছেলে দুবাই প্রবাসি এ বছর এসে সেই প্রবাসি স্বামী ইমনকে তালাক দেয়। এর পরই ॥ বছর সংসার করে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা খাওয়ার পরই মাসুদের থাকাকালিন প্রবাসি ছেলে মানিক, কাতার সাগর শুভ থান প্রেম নামের ৩ ছেলে সাথে জড়িয়ে পরে পরকিয়ায়, এসমস্থ ঘটনায় জাকিয়া ধরা পরার পরে মাসুদ ভালো না (এ সংক্রান্ত অনেক তথ্যপ্রমান আমাদের হাতে রয়েছে) বলে শত অপবাদ দিয়ে তাকেও দিয়ে দেয় তালাক তাহলে প্রশ্ন জাগে এই মহিলাদের কাছে যত ছেলেই আসে তাহলে কি সবাই খারাপ । অন্যদিগে জাকিয়া আকাশ নামের এক লোকের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা নেয় ৩ জন লোককে বিদেশে পাটাবে বলে কিন্তু সেই টাকা নিয়ে মেরে দেয় সে কারনে আকাশ তার কাছে থাকা প্রমান স্বরূপ ১০ লাখ টাকার চেকের নোটিশ শ টাকা চাইতে গেলে তার মা সহ সবাই আকাশকে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করেন সে কারনে ভুক্তভোগি আকাশ শ্যামপুর থানায় একটি জিডি করেন। অন্যদিকে জাকিয়ার মা জোসনা বেগম কদমতরী এলাকার এক মহিলার কাছ থেে এক লাখ বিশ হাজার টাকা নেয় বিদেশে পাটিয়ে দেবে বলে কিন্তু কয়েকমাস হয়ে যাবার পরও কোন ব্যবস্থা নেয়নি তাই তিনি কদমতলী থানায় একটি জিডি করেন। আরো জানায় জায় জোসনা বেগমের নামে আদালতে মানবপাচার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি প্রক্রিয়ধিন। এই হলো এই পরিবারটির আসল চেহারা যা থাকছে আগামী সংখ্যায় থাকছে আরো বিস্তারিত।
আপনার মতামত লিখুন :