
খুলনা অফিসঃ খুলনার বটিয়াঘাটা থানা ভান্ডারকোর্ট পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ প্রবাস চন্দ্র সাহা (প্রভাস) এর বিরুদ্ধে খুলনা পুলিশ সুপার বরাবর চাদা চাওয়ার অভিযোগ করেছেন ব্যাবসায়ী মোনায়েম খান মিথুন। অভিযোগ সুত্রে জানা যায়,ব্যাবসায়ী মোনায়েম ইনপোর্ট এর মাধ্যমে গাড়ী আমদানী করে দীর্ঘদিন ব্যবসা পরিচালনা করে। কিন্তু ভাণ্ডারকোর্ট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ প্রবাস চন্দ্র সাহা দীর্ঘ দিন যাবত তার নিকট চাঁদা দাবী করে আসছে। চাঁদা না দিলে উক্ত ব্যাবসায়ীকে ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ সহ বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা সহ জীবন নাশের হুমকি দিতে থাকে। তার দৌরত্ব ও অত্যাচার নির্যাতনে অত্র এলাকার সাধারণ মানুষ অতিষ্ট হয়ে পড়েছে। উক্ত প্রভাস সাহার ভয়ে কেহই মুখ খুলতে সাহস পায়না। নিরবে তাহার সকল বে-আইনী চাঁদাবাজি ও অত্যাচার ও নির্যাতন মুখ বুজে সহ্য করতেছে। তার বিরুদ্ধে একাধিক পত্রিকা সংবাদ ও প্রকাশিত হয়েছে কিন্তু কর্তৃপক্ষ কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। সর্বশেষ গত ইং ০৬/০৭/২০২৩ তারিখে উক্ত প্রবাস চন্দ্র সাহা বিকাল ৫ ঘটিকার সময় মিথুনকে ফোন করে পুলিশ ফাঁড়িতে ডেকে নিয়ে যায় এবং তাকে উদ্দেশ্য করে বলে যে এখানে আপনি সব থেকে বড় ব্যবসা করেন আমাদেরকে মাসিক (মাসয়ারা) চাঁদা দিতে হবে। আমার ক্ষমতা সম্পর্কে আপনার কোন ধারনা নাই। ভালোয় ভালোয় বলছি কথায় কোন প্রকার বরখেলাপ করলে একবারে গুলি করে দেব। ক্রস ফায়ার করে মামলা দিব জীবনে যাতে আর ব্যবসা করে খেতে না পারেন তার ব্যবস্থা করে দিব এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। সে কারণে মিথুন ও তার পরিবার অত্যান্ত নিরাপত্তাহীনতায় জীবন যাপন করতেছে। এর তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে সে ও তার পরিবার পরিজনকে এলাকা ছাড়া করবে। ভান্ডারকোর্ট পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস আই প্রভাষ বলেন,আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ভিত্তিহীন।
আপনার মতামত লিখুন :